চোরকে গ্রেফতারের পরে তাজ্জব রাজারহাট থানার পুলিশ মোটরবাইক থেকে হাতঘড়ি, কী নেই!

 

কী নেই সেখানে! মোটরবাইক থেকে হাতঘড়ি— ঘরের ভিতরে রয়েছে সবই। একটি মোটরবাইক চুরির মামলার তদন্তে নেমে অভিযুক্তকে গ্রেফতারের পরে এমন দৃশ্য দেখে তাজ্জব বনে গিয়েছেন রাজারহাট থানার তদন্তকারীরা। ধৃতের নাম রাজা সর্দার ওরফে বড় রাজা। বাড়ি শাসনের বোয়ালঘাটা এলাকায়। তাকে গ্রেফতার করে একটি মোটরবাইক উদ্ধারের সময়ে ধৃতের বাড়ি থেকে আরও বহু চোরাই জিনিসপত্র তদন্তকারীরা পেয়েছেন বলেই পুলিশ সূত্রের খবর।গত শনিবার ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়।  পুলিশের একাংশ জানাচ্ছে, দিনকয়েক আগে তারা একটি মোটরবাইক চুরির অভিযোগ পেয়েছিল। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করে বড় রাজার নাম উঠে আসে। এর পরেই শনিবার বোয়ালঘাটায় তার বাড়িতে হানা দেয় রাজারহাট থানার পুলিশ।  সূত্রের খবর, বড় রাজার বাড়ি থেকে চুরি যাওয়া মোটরবাইকটি উদ্ধার করার পাশাপাশি মিলেছে আরও একটি বাইক। এ ছাড়াওউদ্ধার করা হয়েছে মোটর-রিকশা, হাতঘড়ি, পাম্প-সহ বিবিধজিনিসপত্র। পুলিশ অবশ্য সরাসরি এত কিছু উদ্ধারের কথা স্বীকার করেনি। তবে বহু চুরির মালের হদিস মিলেছে বলেই তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন।  ধৃতকে জেরা করে পুলিশ জেনেছে, সে মূলত রাজারহাট, শাসন এবং হাড়োয়া— এই তিন জায়গার বিভিন্ন এলাকায় চুরি করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে চুরির কথা স্বীকারও করেছে বলে তদন্তকারীদের দাবি।  বিধাননগর কমিশনারেটের আধিকারিকেরা জানান, বড় রাজা তাঁদের জানিয়েছে, সে বিভিন্ন ধরনের নেশা করে। তাই তার টাকার দরকার হয়। সেই টাকা জোগাড় করতে যা পায়, তা-ই চুরি করে বিক্রি করে দেয়। দীর্ঘদিন ধরে বড় রাজা ওই সব জায়গায় চুরি করছে বলে পুলিশকে জানিয়েছে।  পুলিশ সূত্রের খবর, বাড়িতে থাকা মোটরবাইক, মোটর-রিকশা, হাতঘড়ির মতো জিনিসগুলি বড় রাজা কোথা থেকে চুরি করেছে, তা তার কাছ থেকে জানার চেষ্টাহচ্ছে। এক তদন্তকারী অফিসারের কথায়, ‘‘অভিযুক্ত পুলিশকে জানিয়েছে, চুরি করা তার পেশা। প্রতিদিনই সে চুরি করতে বেরোয়। কিছু না কিছু চুরি না করে বাড়িফেরে না!’’

কী নেই সেখানে! মোটরবাইক থেকে হাতঘড়ি— ঘরের ভিতরে রয়েছে সবই। একটি মোটরবাইক চুরির মামলার তদন্তে নেমে অভিযুক্তকে গ্রেফতারের পরে এমন দৃশ্য দেখে তাজ্জব বনে গিয়েছেন রাজারহাট থানার তদন্তকারীরা। ধৃতের নাম রাজা সর্দার ওরফে বড় রাজা। বাড়ি শাসনের বোয়ালঘাটা এলাকায়। তাকে গ্রেফতার করে একটি মোটরবাইক উদ্ধারের সময়ে ধৃতের বাড়ি থেকে আরও বহু চোরাই জিনিসপত্র তদন্তকারীরা পেয়েছেন বলেই পুলিশ সূত্রের খবর।গত শনিবার ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়।


পুলিশের একাংশ জানাচ্ছে, দিনকয়েক আগে তারা একটি মোটরবাইক চুরির অভিযোগ পেয়েছিল। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করে বড় রাজার নাম উঠে আসে। এর পরেই শনিবার বোয়ালঘাটায় তার বাড়িতে হানা দেয় রাজারহাট থানার পুলিশ।


সূত্রের খবর, বড় রাজার বাড়ি থেকে চুরি যাওয়া মোটরবাইকটি উদ্ধার করার পাশাপাশি মিলেছে আরও একটি বাইক। এ ছাড়াওউদ্ধার করা হয়েছে মোটর-রিকশা, হাতঘড়ি, পাম্প-সহ বিবিধজিনিসপত্র। পুলিশ অবশ্য সরাসরি এত কিছু উদ্ধারের কথা স্বীকার করেনি। তবে বহু চুরির মালের হদিস মিলেছে বলেই তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন।


ধৃতকে জেরা করে পুলিশ জেনেছে, সে মূলত রাজারহাট, শাসন এবং হাড়োয়া— এই তিন জায়গার বিভিন্ন এলাকায় চুরি করেছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে চুরির কথা স্বীকারও করেছে বলে তদন্তকারীদের দাবি।


বিধাননগর কমিশনারেটের আধিকারিকেরা জানান, বড় রাজা তাঁদের জানিয়েছে, সে বিভিন্ন ধরনের নেশা করে। তাই তার টাকার দরকার হয়। সেই টাকা জোগাড় করতে যা পায়, তা-ই চুরি করে বিক্রি করে দেয়। দীর্ঘদিন ধরে বড় রাজা ওই সব জায়গায় চুরি করছে বলে পুলিশকে জানিয়েছে।


পুলিশ সূত্রের খবর, বাড়িতে থাকা মোটরবাইক, মোটর-রিকশা, হাতঘড়ির মতো জিনিসগুলি বড় রাজা কোথা থেকে চুরি করেছে, তা তার কাছ থেকে জানার চেষ্টাহচ্ছে। এক তদন্তকারী অফিসারের কথায়, ‘‘অভিযুক্ত পুলিশকে জানিয়েছে, চুরি করা তার পেশা। প্রতিদিনই সে চুরি করতে বেরোয়। কিছু না কিছু চুরি না করে বাড়িফেরে না!’’

Post a Comment

Previous Post Next Post