রংপুরে পাঁচ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণ করে “নূর ইসলাম”

 

গত ৮ এপ্রিল শনিবার বিকাল আনুমানিক সাড়ে ৫টার দিকে রংপুর-তারাগঞ্জ উপজেলায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের পাঁচ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণ করে একই গ্রামে বসবাসকারী নূর ইসলাম।  খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ বিকাল আনুমানিক ৫টা ৪৫ মিনিটে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে উদ্ধার করে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়। অবস্থার অবনতি হলে রোববার সকালে শিশুটিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক। তারাগঞ্জ থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে- তারাগঞ্জ উপজেলার সয়ার ইউনিয়নের কামারপাড়া গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দা সনাতন ধর্মাবলম্বী মুচি সম্প্রদায়ের বুদারু চন্দ্র রবিদাসের শিশু কন্যা সাথী রানীকে (৫) কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নেয় একই গুচ্ছ গ্রামে বসবাসকারী নূর ইসলাম (৪৫)। নূর ইসলাম উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের মহিষখোলা গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের পুত্র। ঘটনার পর থেকে ধর্ষক নূর ইসলাম পলাতক রয়েছে। ধর্ষিতা শিশুকে উদ্ধারকারী সয়ার বিট পুলিশের এসআই আজমল হোসেন জানান- শনিবার বিকালে খবর পাই কামারপাড়া গুচ্ছ গ্রামে এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নূর হোসেনের ঘর থেকে শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসার পর অবস্থার অবনতি হলে রবিবার সকালে শিশুটিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে শিশুটি আশংকাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজার রহমান বলেন- খবর পেয়ে পুলিশ শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। শিশুটির আগে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। আমরা ঘটনা তদন্ত করে সত্যতা পেয়েছি। শিশুটি সুস্থ হলে অভিভাবকদের লিখিত অভিযোগ পেলে মামলা রেকর্ড করা হবে। ধর্ষণকারী ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে।

গত ৮ এপ্রিল শনিবার বিকাল আনুমানিক সাড়ে ৫টার দিকে রংপুর-তারাগঞ্জ উপজেলায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের পাঁচ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণ করে একই গ্রামে বসবাসকারী নূর ইসলাম।

খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ বিকাল আনুমানিক ৫টা ৪৫ মিনিটে রক্তাক্ত অবস্থায় শিশুটিকে উদ্ধার করে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়। অবস্থার অবনতি হলে রোববার সকালে শিশুটিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক।
তারাগঞ্জ থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে-
তারাগঞ্জ উপজেলার সয়ার ইউনিয়নের কামারপাড়া গুচ্ছ গ্রামের বাসিন্দা সনাতন ধর্মাবলম্বী মুচি সম্প্রদায়ের বুদারু চন্দ্র রবিদাসের শিশু কন্যা সাথী রানীকে (৫) কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নেয় একই গুচ্ছ গ্রামে বসবাসকারী নূর ইসলাম (৪৫)। নূর ইসলাম উপজেলার আলমপুর ইউনিয়নের মহিষখোলা গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের পুত্র। ঘটনার পর থেকে ধর্ষক নূর ইসলাম পলাতক রয়েছে।
ধর্ষিতা শিশুকে উদ্ধারকারী সয়ার বিট পুলিশের এসআই আজমল হোসেন জানান-
শনিবার বিকালে খবর পাই কামারপাড়া গুচ্ছ গ্রামে এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নূর হোসেনের ঘর থেকে শিশুটিকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসার পর অবস্থার অবনতি হলে রবিবার সকালে শিশুটিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে শিশুটি আশংকাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।
তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজার রহমান বলেন-
খবর পেয়ে পুলিশ শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। শিশুটির আগে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। আমরা ঘটনা তদন্ত করে সত্যতা পেয়েছি। শিশুটি সুস্থ হলে অভিভাবকদের লিখিত অভিযোগ পেলে মামলা রেকর্ড করা হবে। ধর্ষণকারী ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে।

Post a Comment

Previous Post Next Post