কানাডায় হিন্দু মন্দির ভাংচুর “লেখা হল ভারত বিরোধী শ্লোগান”

 

গত ৫ এপ্রিল বুধবার রাতের অন্ধকারে কানাডার অন্টারিওতে অবস্থিত হিন্দু মন্দিরে ভাংচুর চালানো হয়েছে এবং মন্দিরের দেয়ালে কালো রং দিয়ে একাধিক ভারত বিরোধী স্লোগানও লেখা হয়। উইন্ডসর পুলিশের তরফে জানা গিয়েছে- বুধবার স্থানীয় সময় রাত বারোটা নাগাদ দুই আততায়ী মন্দিরে আসে। কালো কাপড়ে মুখ ঢাকা ছিল তাদের। একজন এসে মন্দিরে ভাংচুর চালায়, সেই সময় অপর ব্যক্তি চারদিকে নজর রাখছিল। ভাংচুরের পর মন্দিরের দেয়ালে কালো রং দিয়ে ভারত বিরোধী স্লোগান লিখে দেয় তারা। সমস্ত কাজ সেরে অন্ধকারেই পালিয়ে যায় দুই আততায়ী। মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে গোটা বিষয়টি। তদন্তের পরে পুলিশ জানিয়েছে- ‘হিন্দুস্তান মুর্দাবাদ’, ‘মোদিকে জঙ্গি আখ্যা দেয়া হোক’-এমন স্লোগান লিখেছে দুই আততায়ী। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মন্দিরের এলাকার সমস্ত বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে, যেন দুই আততায়ীকে ধরা যায়। এই ঘটনার নেপথ্যে ঘৃণা ছড়ানোই মূল উদ্দেশ্য। প্রসঙ্গত- খলিস্তানি নেতা অমৃতপাল সিংকে গ্রেপ্তারির চেষ্টা শুরু হতেই কানাডায় ভারতীয় দূতাবাসে ঢুকে হামলা চালিয়েছিল খলিস্তানপন্থীরা। খলিস্তানিদের তাণ্ডবের জেরে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠান বাতিল হয়। এমনকী, অনুষ্ঠানে হাজির ভারতীয় বংশোদ্ভুত সাংবাদিকদেরও হেনস্তার শিকার হতে হয়। পুলিশ উপস্থিত থাকার পরও তাণ্ডব চালায় খলিস্তান সমর্থকরা বলেও অভিযোগ। সেই ঘটনার কয়েকদিনের মধ্যেই ফের ভারত বিদ্বেষ ছড়াল কানাডার মাটিতে।

গত ৫ এপ্রিল বুধবার রাতের অন্ধকারে কানাডার অন্টারিওতে অবস্থিত হিন্দু মন্দিরে ভাংচুর চালানো হয়েছে এবং মন্দিরের দেয়ালে কালো রং দিয়ে একাধিক ভারত বিরোধী স্লোগানও লেখা হয়।
উইন্ডসর পুলিশের তরফে জানা গিয়েছে-
বুধবার স্থানীয় সময় রাত বারোটা নাগাদ দুই আততায়ী মন্দিরে আসে। কালো কাপড়ে মুখ ঢাকা ছিল তাদের। একজন এসে মন্দিরে ভাংচুর চালায়, সেই সময় অপর ব্যক্তি চারদিকে নজর রাখছিল। ভাংচুরের পর মন্দিরের দেয়ালে কালো রং দিয়ে ভারত বিরোধী স্লোগান লিখে দেয় তারা। সমস্ত কাজ সেরে অন্ধকারেই পালিয়ে যায় দুই আততায়ী। মন্দিরের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে গোটা বিষয়টি।
তদন্তের পরে পুলিশ জানিয়েছে-
‘হিন্দুস্তান মুর্দাবাদ’, ‘মোদিকে জঙ্গি আখ্যা দেয়া হোক’-এমন স্লোগান লিখেছে দুই আততায়ী। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মন্দিরের এলাকার সমস্ত বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে, যেন দুই আততায়ীকে ধরা যায়। এই ঘটনার নেপথ্যে ঘৃণা ছড়ানোই মূল উদ্দেশ্য।
প্রসঙ্গত-
খলিস্তানি নেতা অমৃতপাল সিংকে গ্রেপ্তারির চেষ্টা শুরু হতেই কানাডায় ভারতীয় দূতাবাসে ঢুকে হামলা চালিয়েছিল খলিস্তানপন্থীরা। খলিস্তানিদের তাণ্ডবের জেরে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠান বাতিল হয়। এমনকী, অনুষ্ঠানে হাজির ভারতীয় বংশোদ্ভুত সাংবাদিকদেরও হেনস্তার শিকার হতে হয়। পুলিশ উপস্থিত থাকার পরও তাণ্ডব চালায় খলিস্তান সমর্থকরা বলেও অভিযোগ। সেই ঘটনার কয়েকদিনের মধ্যেই ফের ভারত বিদ্বেষ ছড়াল কানাডার মাটিতে।

Post a Comment

Previous Post Next Post