১০ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিনে মুক্ত নোবেল

 

বাংলাদেশের বিতর্কিত গায়ক মইনুল ইসলাম নোবেল। শনিবার তাঁকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। মতিঝিল থানায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের হয়। তার ভিত্তিতে দু’দিন আগে নোবেলকে গ্রেফতার করে সেখানকার পুলিশ। সোমবার বিকালে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন গায়ক। পুলিশি হেফাজত থেকে বার হওয়ার পরেই সর্বসমক্ষে ক্ষমা চাইলেন নোবেল।  লালমনিরহাট এবং শরীয়তপুরে কনসার্ট করার কথা ছিল তাঁর। সেই মতো অগ্রিমও নিয়েছিলেন। কিন্তু অনুষ্ঠানের দিন সেখানে তিনি উপস্থিত হয়নি। তার পরেই গায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। সেই ঘটনাতে তিনি দুঃখিত, জানিয়েছেন নিজেই। নোবেল বলেন, “শরীয়তপুর এবং লালমনিরহাটের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছিল। আমি কথা দিলাম, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ ও উত্তরবঙে গিয়ে আবার দু’টি অনুষ্ঠান করে আসব। যা হয়েছে তার জন্য আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি।”  ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিন শুনানি শেষে নোবেলের জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক হুমায়ুন কবির নোবলেকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্য দিকে, নোবেলের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অবশেষে ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় তাঁর জামিন মঞ্জুর হয়।  এত বিতর্কের মাঝে আবারও নোবেলের সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য প্রকাশ্যে আনেন তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবেল মাহমুদ। তিনি বিভিন্ন সময় নোবেল যে মাদকাসক্ত, সে কথা বলেছেন। কিন্তু কে বা কারা তাঁকে মাদকের জোগান দিত, তা প্রকাশ্যে বলেননি গায়কের প্রাক্তন স্ত্রী। সালসাবিল দাবি করেন, ‘‘নোবেল যে মাদকচক্রের ফাঁদে পড়েছেন, সেখানে একজন বিমানসেবিকা রয়েছেন। যিনি নোবেলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। নোবেলকে সব ধরনের মাদক সরবরাহ করতেন তিনি।’’ তবে ওই নারী কিংবা যে চক্র নোবেলকে এই মাদকের ফাঁদে ফেলেছে বলে অভিযোগ, তাঁদের নাম উল্লেখ করেননি তিনি।

বাংলাদেশের বিতর্কিত গায়ক মইনুল ইসলাম নোবেল। শনিবার তাঁকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। মতিঝিল থানায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের হয়। তার ভিত্তিতে দু’দিন আগে নোবেলকে গ্রেফতার করে সেখানকার পুলিশ। সোমবার বিকালে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন গায়ক। পুলিশি হেফাজত থেকে বার হওয়ার পরেই সর্বসমক্ষে ক্ষমা চাইলেন নোবেল।


লালমনিরহাট এবং শরীয়তপুরে কনসার্ট করার কথা ছিল তাঁর। সেই মতো অগ্রিমও নিয়েছিলেন। কিন্তু অনুষ্ঠানের দিন সেখানে তিনি উপস্থিত হয়নি। তার পরেই গায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। সেই ঘটনাতে তিনি দুঃখিত, জানিয়েছেন নিজেই। নোবেল বলেন, “শরীয়তপুর এবং লালমনিরহাটের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছিল। আমি কথা দিলাম, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ ও উত্তরবঙে গিয়ে আবার দু’টি অনুষ্ঠান করে আসব। যা হয়েছে তার জন্য আমি ক্ষমা প্রার্থনা করছি।”


ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিউদ্দিন শুনানি শেষে নোবেলের জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক হুমায়ুন কবির নোবলেকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্য দিকে, নোবেলের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অবশেষে ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় তাঁর জামিন মঞ্জুর হয়।


এত বিতর্কের মাঝে আবারও নোবেলের সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য প্রকাশ্যে আনেন তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবেল মাহমুদ। তিনি বিভিন্ন সময় নোবেল যে মাদকাসক্ত, সে কথা বলেছেন। কিন্তু কে বা কারা তাঁকে মাদকের জোগান দিত, তা প্রকাশ্যে বলেননি গায়কের প্রাক্তন স্ত্রী। সালসাবিল দাবি করেন, ‘‘নোবেল যে মাদকচক্রের ফাঁদে পড়েছেন, সেখানে একজন বিমানসেবিকা রয়েছেন। যিনি নোবেলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। নোবেলকে সব ধরনের মাদক সরবরাহ করতেন তিনি।’’ তবে ওই নারী কিংবা যে চক্র নোবেলকে এই মাদকের ফাঁদে ফেলেছে বলে অভিযোগ, তাঁদের নাম উল্লেখ করেননি তিনি।


Post a Comment

Previous Post Next Post