মালিকদের হুমকি দিচ্ছে পুলিশ প্রশাসন, অভিযোগ ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র প্রযোজকের

 

শীর্ষ আদালত থেকে রায় মিলেছে তবু বাংলায় এখনও প্রদর্শিত হচ্ছে না ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। শুক্রবার কলকাতায় এসে একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন ছবির পরিচালক সুদীপ্ত সেন। ভেবেছিলেন, এ শহরে প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হবে তাঁর ছবি। সাংবাদিক বৈঠকে তাঁর কণ্ঠে ঝরে পড়ল খেদ। সুদীপ্ত বললেন, “আমি এবং অদা রাজনীতিবিদ নই। আমরা অন্য কিছু জানি না। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পরও কোনও হলে দেখানো হচ্ছে না ছবিটি। দেখে হতাশ হলাম।” এ বার আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও কলকাতায় এই ছবির শো না মেলায় পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে বড় সড় অভিযোগ আনলেন প্রযোজক বিপুল অম্রুতলাল শাহ।  তাঁর কথায়, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে হল মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, কিন্তু তাঁর প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারছেন না। তাঁরা এই ছবিটা হলে শো দিতে চাইছেন, কিন্তু পারছেন না। শীর্ষ আদালতের অবমাননা করা হচ্ছে। আমার দেখেও অবাক লাগছে গণতন্ত্রের উদ্‌যাপন করে যে রাজ্য, তারা একেবারে অগণতান্ত্রিকের মতো আচরণ করছে। এটা ভীষণ নিন্দনীয় ঘটনা যে শীর্ষ আদালতের রায় সত্ত্বেও ছবি দেখানো হচ্ছে না।’’  ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র প্রযোজক এ ক্ষেত্রে সমালোচনা করেছেন রাজ্যের পুলিশ প্রশাসনকে। তাঁর কথায়, ‘‘শীর্ষ আদালতের রায়ের পর কী ভাবে সে রাজ্যে নিষিদ্ধ এই ছবি ভেবে অবাক আমি। তবে আমি জানি সে রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসন হল মালিকদের হুমকি দিচ্ছে। ছবি চললে নিরাপদে থাকবেন না তাঁরা এমন সব হুমকি পেয়েছেন তাঁরা। যে কয়েকজন বুকিং নেওয়া শুরু করেছিলেন তাঁরা বাধ্য হয়ে বন্ধ করে দেন।’’ কিন্তু কোন কোন হল মালিকরা এমন হুমকি পাচ্ছেন তার উল্লেখ করেননি।


শীর্ষ আদালত থেকে রায় মিলেছে তবু বাংলায় এখনও প্রদর্শিত হচ্ছে না ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। শুক্রবার কলকাতায় এসে একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন ছবির পরিচালক সুদীপ্ত সেন। ভেবেছিলেন, এ শহরে প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হবে তাঁর ছবি। সাংবাদিক বৈঠকে তাঁর কণ্ঠে ঝরে পড়ল খেদ। সুদীপ্ত বললেন, “আমি এবং অদা রাজনীতিবিদ নই। আমরা অন্য কিছু জানি না। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পরও কোনও হলে দেখানো হচ্ছে না ছবিটি। দেখে হতাশ হলাম।” এ বার আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও কলকাতায় এই ছবির শো না মেলায় পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে বড় সড় অভিযোগ আনলেন প্রযোজক বিপুল অম্রুতলাল শাহ।


তাঁর কথায়, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে হল মালিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, কিন্তু তাঁর প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারছেন না। তাঁরা এই ছবিটা হলে শো দিতে চাইছেন, কিন্তু পারছেন না। শীর্ষ আদালতের অবমাননা করা হচ্ছে। আমার দেখেও অবাক লাগছে গণতন্ত্রের উদ্‌যাপন করে যে রাজ্য, তারা একেবারে অগণতান্ত্রিকের মতো আচরণ করছে। এটা ভীষণ নিন্দনীয় ঘটনা যে শীর্ষ আদালতের রায় সত্ত্বেও ছবি দেখানো হচ্ছে না।’’


‘দ্য কেরালা স্টোরি’র প্রযোজক এ ক্ষেত্রে সমালোচনা করেছেন রাজ্যের পুলিশ প্রশাসনকে। তাঁর কথায়, ‘‘শীর্ষ আদালতের রায়ের পর কী ভাবে সে রাজ্যে নিষিদ্ধ এই ছবি ভেবে অবাক আমি। তবে আমি জানি সে রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসন হল মালিকদের হুমকি দিচ্ছে। ছবি চললে নিরাপদে থাকবেন না তাঁরা এমন সব হুমকি পেয়েছেন তাঁরা। যে কয়েকজন বুকিং নেওয়া শুরু করেছিলেন তাঁরা বাধ্য হয়ে বন্ধ করে দেন।’’ কিন্তু কোন কোন হল মালিকরা এমন হুমকি পাচ্ছেন তার উল্লেখ করেননি।


Post a Comment

Previous Post Next Post