রসুনের খারাপ দিক বিপদজনক! যা আপনার জানা দরকার

রসুনের উপকারী এবং ক্ষতিকর উভয় দিকই রয়েছে। খালি পেটে রসুন খাওয়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে যা রান্না করা খাবারের সাথে খেলে তা হয় না। খালি পেটে রসুন খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের রসুন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।  এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আমাদের শরীরের নানা সমস্যায় রসুন খুবই উপকারী। তবে সবার শরীর ভালো ফল বয়ে আনবে না। রসুনের কিছু গুণ আপনার শারীরিক সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। রসুনের উপকারী এবং ক্ষতিকর উভয় দিকই রয়েছে। খালি পেটে রসুন খাওয়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে যা রান্না করা খাবারের সাথে খেলে তা হয় না। রসুন শুধু বিভিন্ন রোগ নিরাময় করে না, বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। সমস্যা হলে রসুন খাওয়া উচিত নয়, জেনে নিন কী। এটি লিভারের বিষাক্ততার কারণ হতে পারে: রক্ত পরিশোধন, চর্বি এবং প্রোটিন বিপাক, শরীর থেকে অ্যামোনিয়া অপসারণ ইত্যাদি লিভারের কাজগুলির মধ্যে রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুনে থাকা 'অ্যালিসিন' নামক উপাদান বেশি পরিমাণে সেবন করলে লিভারে বিষাক্ততা সৃষ্টি করতে পারে।      ডায়রিয়া: খালি পেটে রসুন খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। কারণ রসুনে রয়েছে সালফার, যা পেটে গ্যাস তৈরি করে এবং ডায়রিয়া ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।    বমি বমি ভাব এবং অম্বল: খালি পেটে তাজা রসুন খাওয়ার ফলে অম্বল, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে, ইউএস ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রসুনে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা জিইআরডি বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ সৃষ্টি করে।    নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধঃ অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে। এর প্রধান কারণ রসুনে থাকা সালফার।    রক্তপাত বাড়ায়: প্রাকৃতিক রক্ত পাতলাকারী হিসেবে রসুনের সুনাম রয়েছে। তাই যারা রক্ত পাতলা ওষুধ যেমন 'ওয়ারফারিন', 'অ্যাসপিরিন' ইত্যাদি গ্রহণ করেন তাদের অতিরিক্ত রসুন খাওয়া উচিত নয়। কারণ রক্ত খুব পাতলা হয়ে যায় এবং অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ শুরু হতে পারে।    গর্ভবতী মহিলাদের জন্য নয়: গর্ভবতী মহিলাদের রসুন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ এতে প্রসব বেদনা বা প্রসব ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদেরও রসুন থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ এটি দুধের স্বাদ পরিবর্তন করে।  মাথা ঘোরা: অত্যধিক রসুন খাওয়া রক্তচাপ কমাতে পারে, যা নিম্ন রক্তচাপের বিভিন্ন উপসর্গের দিকে পরিচালিত করে।  ঘাম বাড়ায়: বেশ কিছু ক্লিনিকাল গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুনের দীর্ঘমেয়াদী সেবন ঘাম বাড়াতে পারে।  মহিলা যৌনাঙ্গের সংক্রমণ: মহিলাদের যৌনাঙ্গের খামির সংক্রমণের চিকিত্সা করার সময় রসুন এড়ানো উচিত। কারণ রসুন নারীর যৌনাঙ্গের সংবেদনশীল টিস্যুতে অস্বস্তি সৃষ্টি করে।      দৃষ্টিশক্তির সমস্যা: অতিরিক্ত রসুন খেলে 'হাইফেমা' হতে পারে। অর্থাৎ এটি আইরিস এবং কর্নিয়ার মধ্যে রক্তপাত ঘটাতে পারে। ফলস্বরূপ, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হতে পারে।


রসুনের উপকারী এবং ক্ষতিকর উভয় দিকই রয়েছে। খালি পেটে রসুন খাওয়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে যা রান্না করা খাবারের সাথে খেলে তা হয় না। খালি পেটে রসুন খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের রসুন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।

আমাদের শরীরের নানা সমস্যায় রসুন খুবই উপকারী। তবে সবার শরীর ভালো ফল বয়ে আনবে না। রসুনের কিছু গুণ আপনার শারীরিক সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। রসুনের উপকারী এবং ক্ষতিকর উভয় দিকই রয়েছে। খালি পেটে রসুন খাওয়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে যা রান্না করা খাবারের সাথে খেলে তা হয় না। রসুন শুধু বিভিন্ন রোগ নিরাময় করে না, বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। সমস্যা হলে রসুন খাওয়া উচিত নয়, জেনে নিন কী। এটি লিভারের বিষাক্ততার কারণ হতে পারে: রক্ত পরিশোধন, চর্বি এবং প্রোটিন বিপাক, শরীর থেকে অ্যামোনিয়া অপসারণ ইত্যাদি লিভারের কাজগুলির মধ্যে রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুনে থাকা 'অ্যালিসিন' নামক উপাদান বেশি পরিমাণে সেবন করলে লিভারে বিষাক্ততা সৃষ্টি করতে পারে।



ডায়রিয়া: খালি পেটে রসুন খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। কারণ রসুনে রয়েছে সালফার, যা পেটে গ্যাস তৈরি করে এবং ডায়রিয়া ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


বমি বমি ভাব এবং অম্বল: খালি পেটে তাজা রসুন খাওয়ার ফলে অম্বল, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে, ইউএস ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রসুনে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা জিইআরডি বা গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ সৃষ্টি করে।


নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধঃ অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে। এর প্রধান কারণ রসুনে থাকা সালফার।


রক্তপাত বাড়ায়: প্রাকৃতিক রক্ত পাতলাকারী হিসেবে রসুনের সুনাম রয়েছে। তাই যারা রক্ত পাতলা ওষুধ যেমন 'ওয়ারফারিন', 'অ্যাসপিরিন' ইত্যাদি গ্রহণ করেন তাদের অতিরিক্ত রসুন খাওয়া উচিত নয়। কারণ রক্ত খুব পাতলা হয়ে যায় এবং অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ শুরু হতে পারে।


গর্ভবতী মহিলাদের জন্য নয়: গর্ভবতী মহিলাদের রসুন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ এতে প্রসব বেদনা বা প্রসব ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদেরও রসুন থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ এটি দুধের স্বাদ পরিবর্তন করে।

মাথা ঘোরা: অত্যধিক রসুন খাওয়া রক্তচাপ কমাতে পারে, যা নিম্ন রক্তচাপের বিভিন্ন উপসর্গের দিকে পরিচালিত করে।

ঘাম বাড়ায়: বেশ কিছু ক্লিনিকাল গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুনের দীর্ঘমেয়াদী সেবন ঘাম বাড়াতে পারে।

মহিলা যৌনাঙ্গের সংক্রমণ: মহিলাদের যৌনাঙ্গের খামির সংক্রমণের চিকিত্সা করার সময় রসুন এড়ানো উচিত। কারণ রসুন নারীর যৌনাঙ্গের সংবেদনশীল টিস্যুতে অস্বস্তি সৃষ্টি করে।



দৃষ্টিশক্তির সমস্যা: অতিরিক্ত রসুন খেলে 'হাইফেমা' হতে পারে। অর্থাৎ এটি আইরিস এবং কর্নিয়ার মধ্যে রক্তপাত ঘটাতে পারে। ফলস্বরূপ, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হতে পারে।

Post a Comment

Previous Post Next Post