জাভেদের হাতে হিন্দু তরুণী খুন

 

ভারত-পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর-কালিয়াগঞ্জ উপজেলার ডলি বর্মনকে লাভ জিহাদের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে হত্যা করে জাভেদ আখতার।    জানা গিয়েছে-  কালিয়াগঞ্চের মালগাঁও পঞ্চায়েতের গাঙ্গুয়া গ্রামের বাসিন্দা ওই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নাম ডলি বর্মন। তাঁর বাবার নাম বিলাসু বর্মন। ২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয় সে। তারপর আর ফেরেনি। পরিবারের লোকেরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিলেও কোনও লাভ হয়নি। কোথাও হদিশ মেলেনি ছাত্রীর।    ২১ এপ্রিল শুক্রবার সকালে বাড়ির অদূরে একটি নয়ানজুলিতে তার দেহ ভাসতে দেখা যায়। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।  এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়ে উত্তেজিত জনতা, তাদের অভিযোগ-  এলাকারই এক যুবক জাভেদ আখতার ঘটিয়েছে এই কাণ্ড। অভিযোগ, ওই যুবকই নাকি বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে খুন করেছে নাবালিকাকে।    পুলিশ দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করলে বাধা দেয় স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি-  আগে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে হবে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করলে ভয়ংকর হয়ে ওঠে এলাকা। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখায় উত্তেজিত জনতা। চলে ভাঙচুর।    পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়ায় উত্তেজিত জনতা। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে নামানো হয় ব়্যাফ। লাঠিচার্জ ও করা হয়।  শেষ পাওয়া খবর অনুয়ায়ী-  এখনও আয়ত্তে আসেনি পরিস্থিতি। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় টুইট করে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

ভারত-পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর-কালিয়াগঞ্জ উপজেলার ডলি বর্মনকে লাভ জিহাদের ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে হত্যা করে জাভেদ আখতার।


জানা গিয়েছে-

কালিয়াগঞ্চের মালগাঁও পঞ্চায়েতের গাঙ্গুয়া গ্রামের বাসিন্দা ওই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নাম ডলি বর্মন। তাঁর বাবার নাম বিলাসু বর্মন। ২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হয় সে। তারপর আর ফেরেনি। পরিবারের লোকেরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিলেও কোনও লাভ হয়নি। কোথাও হদিশ মেলেনি ছাত্রীর।


২১ এপ্রিল শুক্রবার সকালে বাড়ির অদূরে একটি নয়ানজুলিতে তার দেহ ভাসতে দেখা যায়। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।

এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়ে উত্তেজিত জনতা, তাদের অভিযোগ-

এলাকারই এক যুবক জাভেদ আখতার ঘটিয়েছে এই কাণ্ড। অভিযোগ, ওই যুবকই নাকি বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে খুন করেছে নাবালিকাকে।


পুলিশ দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করলে বাধা দেয় স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি-

আগে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে হবে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করলে ভয়ংকর হয়ে ওঠে এলাকা। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখায় উত্তেজিত জনতা। চলে ভাঙচুর।


পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়ায় উত্তেজিত জনতা। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে নামানো হয় ব়্যাফ। লাঠিচার্জ ও করা হয়।

শেষ পাওয়া খবর অনুয়ায়ী-

এখনও আয়ত্তে আসেনি পরিস্থিতি। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব দেহ উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনায় টুইট করে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

Post a Comment

Previous Post Next Post